কৃষি তথ্য ভিত্তিক ওয়েবসাইট মিশকাত এগ্রিকালচারে আপনাকে স্বাগতম। খামার পরিচালনা ও কৃষি কাজে সঠিক তথ্যগুলো আমাদের নানা ভাবে উপকারে আসে। সঠিক তথ্য সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। ডিজিটাল বাংলাদেশে এখন আমাদের ওয়েবসাইট ও এপের মাধ্যমে খামারিগণ খুব সহজেই তথ্যগুলো খুজে পাচ্ছে। যা আমাদের কৃষি ও অর্থনীতির উন্নয়নে সহায়ক।

আমরা কৃষির প্রায় সকল শাখা ও উপশাখা নিয়ে আলোচনা করতে চাই। তথাপি অর্থনৈতিক গুরুত্ব ও চাহিদার কথা বিবেচনা করে গবাদিপশু-পাখি লালন-পালন, পোল্ট্রি ও মৎস্য খাতকে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। অধুনিক কৃষি ব্যবস্থাপনা, পশু-পাখির রোগ ও ঔষধ ব্যবস্থাপনা, খাদ্য ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তর আলোচনা রয়েছে। কৃষকের দক্ষতা উন্নয়ন এবং সাফল্যে আমাদের কৃষি পোস্টগুলি উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।

গবাদিপশু

বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে গরু পালন ব্যাপক। গবাদি পশু প্রধানত দুধ বা মাংস উৎপাদনের জন্য পালন করা হয়। আমাদের দেশে মাংস, দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্যের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এটি একটি লাভজনক ব্যবসা হতে পারে। একটি লাভজনক গবাদি পশুর খামার পরিচালনার জন্য পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ এবং দক্ষতা প্রয়োজন।

পোল্ট্রি

মুরগি পালন আমাদের দেশে বেকার যুবকদের কাছে একটি জনপ্রিয় ব্যবসা। পোল্ট্রি ফার্ম বানাতে খুব বেশি পুঁজির প্রয়োজন হয় না। খুব বেশি দক্ষতার প্রয়োজন নেই। একটু প্রশিক্ষণ ও আগ্রহ নিয়ে মুরগির খামার শুরু করা যেতে পারে।

লাভজনক মুরগির খামার চালানো সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। রোগ নিয়ন্ত্রণ ও সঠিক চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা প্রধান সমস্যা। কারণ আমাদের দেশে প্রচুর মুরগি মারা যায় বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগে।

মৎস্য

মাছ চাষ আমাদের দেশের অন্যতম লাভজনক পেশা। আমাদের মাছ চাষের উপযোগী অনেক পুকুর ও খাল রয়েছে। বর্তমানে মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ শীর্ষে রয়েছে। এই অর্জন আমাদের মাছ ধরা ভাইদের জন্য সম্ভব হয়েছে। মৎস্য খামারকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়।

খাদ্য ও পুষ্টি

গবাদি পশুর সঠিক খাদ্য ও পুষ্টি ব্যবস্থাপনা এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। যখন সব ধরনের গোখাদ্য ও খাদ্য সামগ্রীর দাম বেড়ে যায়। খামার থেকে মুনাফা করতে হলে খামারের খাদ্য ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে হবে।

সম্প্রতি প্রকাশিত