বাছুরের রক্ত আমাশয় বা ককসিডিওসিস রোগ। খামারে পালিত গবাদিপশুর মাঝে মাঝে যেসকল রোগ ব্যাধি দেখা দেয় তার মধ্যে কক্সিডিওসিস বা রক্ত আমাশয় রোগ অন্যতম। বিশেষ করে ৩-৬ মাস বয়সী বাছুরের রক্ত আমাশয় বা কক্সিডিওসিস রোগ বেশি দেখা দেয়। কখনও কখনও প্রাপ্ত বয়স্ক গবাদিপশুতেও এ রোগ দেখা যায়। বিভিন্ন প্রজাতির প্রোটোজোয়ার সংক্রমনে এই রোগ হয়ে থাকে। […]

ডাক ফিড (গ্রোয়ার) ফরমুলেশন ও হাঁসের খাদ্য তালিকা। হাঁসের সুষম খাদ্য তৈরির পূর্বে প্রতিটি হাঁস পালনকারীকে খোয়াল রাখতে হবে যেন সুষম খাদ্যের প্রতিটি উপাদানই সহজলভ্য, সস্তা, টাটকা এবং পুষ্টিমান সঠিকভাবে বিদ্যমান থাকে। কোনো অবস্হাতেই বাসি পঁচা বা নিম্নমানের ফাংগাসযুক্ত খাবার হাঁসকে দেয়া যাবে না। খাদ্যের প্রকৃতি, মিশ্রণ পদ্ধতি, হাঁসের জাত, ওজন, ডিম উৎপাদনের হার এবং

ছাগল খামারের প্রাথমিক পরিকল্পনা কি হওয়া উচিৎ? আমাদের ছাগল খামার শুরু করার আগে কিছু প্রশ্ন সবসময় মাথায় আসে এটাই স্বাভাবিক। প্রথম ছাগল খামার শুরু করতে চাইলে এসকল প্রচুর প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে। সঠিক সময়ে সঠিক উত্তর পাওয়া কিছুটা কিছুট কঠিন বৈকী। এই পোস্টে সে সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা থাকবে। অনেকেই আমার উত্তরগুলির সাথে

মুরগী ডিম পাড়ার পর ডিম খাওয়ার কারণ ও সমাধানের উপায় নিয়ে আলোচনা। কিছু খামারে প্রায়শই দেখা যায় যে কিছু মুরগি তাদের নিজস্ব ডিম খায়। পোল্ট্রি ফার্মের পক্ষে এটি কখনই মনোরম বিষয় নয়। এটি মুরগির একটি খারাপ অভ্যাস। এটি ডায়েটে ভিটামিন বা খনিজগুলির ঘাটতি এবং অন্যান্য কারণে হতে পারে। আজ আমরা এটি আয়োজন করছি। মুরগির ডিম

গির জাতের গরু। বস ইন্ডিয়াকাস জাতের ইন্ডিয়ান যে গরুটি পৃথিবীব্যাপী সবচে বেশি জাত উন্নয়নের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে সেটাই হচ্ছে গ্রীষ্মন্ডলীয় চরম আবহাওয়ার গির জাতের গরু। গড় ওজন : ষাঁড় : ১২০০ কেজি এবং গাভী ৮০০ কেজি। গির জাতের গরু দেখতে অসাধারণ, প্রচন্ড রোগ প্রতিরধী ও কর্মঠ। বাংলাদেশে বর্তমানে এ জাতের গরুর বীজ পাওয়া যায়।

মুরগির ঠোকরা ঠুকরি বা ক্যানাবলিজম রোগ। লেয়ার মুরগির ঠোটাকাটা এবং ব্যবস্থাপনা লেয়ার খামারের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মুরগির সাধারন অভ্যাস হলো দলের মধ্যে নিজের প্রাধান্য বিস্তার করা। মুরগির ঠোঁট যখন বড় হয় তখন এক মুরগি আরেক মুরগির ঠোঁট থেকে ভয় পায় এবং ভাবে যদি সে আগে নিজেকে রক্ষা করতে না পারে তাহলে সে আক্রমনের শিকার